ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা : আমাদের পরিবার ,সমাজ, রাষ্ট্রের নেতিবাচক দৃষ্টি ভঙ্গি পাল্টাতে হবে । প্রতিবন্ধীদের অভিসাপ মনে করায় অনেক পরিবার প্রতিবন্ধকতাকে লুকিয়ে রাখতে চায় ফলে পাশেই বিশেষ শিক্ষা কেন্দ্র বা প্রশিক্ষণ বা সেবা সুবিধা থাকলে ও তা লোক লজ্জার ভয়ে গ্রহণ করতে আগ্রহী হয় না তাই পরিবার ,সমাজ, রাষ্ট্রের মধ্যে অর্থাৎ সমাজের সকল স্তরের ব্যাক্তির মধ্যে ব্যাপক ভাবে সচেতনতা বাড়াতে হবে। এ বিষয়ে প্রচারের জন্য রেডি ও, টেলিভিশন, পেপার -পত্রিকা এমন কি পাঠ্য বইয়ে ও সচেতনতা মূলক প্রকাশ থাকতে হবে।
অফিস-আদালত, হাসপাতাল, স্কুল-কলেজ এবং অন্যান স্থাপনা গুলোতে প্রতিবন্ধীদের চলাচলের জন্য র্যামের ব্যবস্থা করা ।
প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র, শেরপুর ঞধপ-২,ঝঢ়ববপয ধহফ খধহমঁধমব থেরাপিষ্ট এর পদটির জন্য জনবল দেওয়া হলে সেবার মান আর ও বাড়ত।
প্রতিবন্ধী বিষয়ক কর্মকর্তা সহ প্রতিবন্ধী কাজের সাথে সংশ্লিষ্ট সবাইকে দেশে বিদেশে ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করা।
প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র, শেরপুরে স্থাপিত বিভিন্ন ধরনের থেরাপি মেশিন গুলি রোগীর সেবা প্রদানের ফলে প্রতিনিয়তই নষ্ট হয় তাই জেলা ভিত্তিক এক জন মেশিন মেরামত কারী ইলেকট্রিশিয়ান নিয়োগ প্রদান করার জন্য সুপারিশ করা হল ।
প্রতিবন্ধী স্কুল গুলি জাতীয় করণ করা যাতে অসহায় প্রতিবন্ধীরা সমাজের মূল স্র্রোত ধারায় আসতে পারে।
প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্রের জন্য স্থায়ী ভবন নির্মাণ ।
দরিদ্র অসহায় প্রতিবন্ধীদের সেবা কেন্দ্রে সেবা দানের নিমিত্তে যানবাহনের ব্যবস্থা করা।
আগামী পাঁচ বছরে প্রতিবন্ধী সেবা গ্রহীতার সংখ্যা পায় ১,৬০,০০০ জনে উন্নীত করণ।